📌 ডাটাবেজ অপ্টিমাইজেশান কেন দরকার?
- ✅ ওয়েবসাইট দ্রুত লোড হয়
- ✅ ইউজার অভিজ্ঞতা ভালো হয়
- ✅ সার্ভারের উপর লোড কমে
- ✅ ডেটা প্রসেসিং টাইম কমে
- ✅ স্কেল করতে সহজ হয় (ব্যবহারকারী ও অর্ডার বেড়ে গেলে)
🔧 ডাটাবেজ অপ্টিমাইজ করার উপায়:
1. Indexing
- টেবিলের কলামগুলিতে ইন্ডেক্স তৈরি করলে সার্চ অনেক দ্রুত হয়।
- যেমন:
products
টেবিলেproduct_name
ওcategory_id
তে ইন্ডেক্স তৈরি করা যেতে পারে।
2. Normalization
- ডেটাবেজ ডিজাইন করার সময় ডেটা পুনরাবৃত্তি (redundancy) কমাতে নর্মালাইজেশন করা হয়।
- এতে স্টোরেজ কম লাগে এবং ডেটা কনসিস্টেন্ট থাকে।
3. Query Optimization
- জটিল SQL কুয়েরি কমপ্লেক্স সাবকুয়েরি বাদ দিয়ে JOIN/WHERE ঠিকভাবে ব্যবহার করুন।
EXPLAIN
কমান্ড ব্যবহার করে কুয়েরি পারফর্মেন্স বিশ্লেষণ করা যায়।
4. Caching
- ফ্রিকোয়েন্টলি ইউজড ডেটা যেমন “বেস্টসেলিং পণ্য” ক্যাশে রাখা যেতে পারে Redis বা Memcached ব্যবহার করে।
5. Partitioning & Sharding
- বড় টেবিলগুলোকে ছোট ভাগে ভাগ করা (partitioning) বা একাধিক সার্ভারে ভাগ করে রাখা (sharding) করা হয় স্কেলেবিলিটির জন্য।
6. Connection Pooling
- প্রতি রিকোয়েস্টে নতুন কানেকশন খুললে লোড বাড়ে, তাই কানেকশন পুল ব্যবহার করে ডাটাবেজ কানেকশন ব্যবস্থাপনা করতে হয়।
7. Archiving Old Data
- পুরানো অর্ডার বা লগ ডেটা আলাদা করে সংরক্ষণ করলে মেইন টেবিল দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারে।
8. Using Stored Procedures & Triggers
- সার্ভার সাইডে লজিক রাখলে বারবার কোডে না লিখে একই কাজ দ্রুত করা যায়।